Nahar Computer
All Kinds of Computer Accessories, Brand PC Wholesaler & Retailsaler
All Kind of Laptop, Laptop Battery, Keyboard, DVD Writer & Laptop Accessries, Wholesaler & Retailsalre
কম্পিউটার কেনার আগে যে সব বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখবেন
আসসালামু
আলাইকুম
,
কেমন
আছেন
সবাই
?
আশা
করি
ভালই
আছেন।
আমরা
অনেকেই
কম্পিউটারের
সব
যন্ত্রাংশে
সাথে
পরিচিত
নই।
আজ
আমার
পোষ্টটা
তাদের
জন্য
যারা
এই
যন্ত্রাংশের
সাথে
তেমন
পরিচিত
নই।
আর
নতুন
কম্পিউটার
কেনার
সময়
এই
বিষয়ে
আমরা
খেযাল
রাখব।
১
.
যেখান
থেকে
কিনছেন
,
সেই
দোকান
ক্রেতাদের
কীরূপ
গ্রাহক
সেবা
দেয়।
এক্ষেত্রে
পরিচিতরা
সাহায্য
করতে
পারে।
২
.
বাজারে
অনেক
সময়
খোলা
হার্ডওয়্যার
পাওয়া
যায়।
কখনোই
এগুলো
কিনবেন
না।
৩
.
আপনি
কম্পিউটার
এক্সপার্ট
না
হলে
অন্তত
:
পক্ষে
Processor, Mainboard, RAM, HDD, ODD, Graphics Card, Casing
একই
দোকান
থেকে
কিনবেন।
তারাই
এগুলো
সঠিকভাবে
configure
করে
দিবে।
এখন
আমি
কম্পিউটারের
মূল
প্রত্যেকটি
আলাদা
part
সম্পর্কে
বলবো
এবং
এগুলো
কেনার
সময়
কী
কী
বিষয়ের
প্রতি
খেয়াল
রাখতে
হবে
,
দেখুন
Processor (
প্রসেসর
):
কম্পিউটারের
প্রধান
জিনিস।
এটিই
কম্পিউটারের
সকল
কাজ
করে
থাকে।
মূলত
একেই
CPU (Central Processing Unit)
বলে।
প্রসেসর
নির্মাতা
প্রতিষ্ঠান
গুলোর
মধ্যে
সবচেয়ে
জনপ্রিয়
হল
Intel
এবং
AMD (Advanced Micro Device)
।
দুইটাই
ভালো
,
তবে
সবচেয়ে
জনপ্রিয়
এবং
technology’
র
দিক
থেকে
এগিয়ে
রয়েছে
Intel
প্রসেসর
যেহেতু
সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ
,
তাই
এটি
কেনার
সময়
বিশেষ
সতর্কতা
নিতে
হবে।
১
.
প্রসেসরের
clock speed
কত
,
সেটা
লক্ষ্য
করতে
হবে।
ক্লক
স্পিড
যত
বেশি
হবে
,
প্রসেসরের
প্রসেসিং
ক্ষমতাও
তত
বেশি
হবে।
২
.
প্রসেসরের
সিরিজ
কী
,
সেটা
খেয়াল
করতে
হবে।
সিরিজ
যত
উন্নত
হবে
,
স্পিড
তত
বাড়বে।
Intel
এর
প্রথম
দিককার
প্রসেসর
এর
মধ্যে
রয়েছে
, Pentium Series
।
পরবর্তীতে
ধারাবাহিকভাবে
এসেছে
, Celeron series, Core Series, i Series
।
Pentium Series
এর
মধ্যে
, P1 (Pentium 1)
এর
চাইতে
P2
ভালো
, P2
এর
চাইতে
P3
ভালো
আবার
, P3
এর
চাইতে
P4
ভালো।
অর্থা
ৎ, same clock speed
এর
P1
এর
চাইতে
P2
এর
স্পিড
বেশি।
আবার
,
একইভাবে
, Pentium Series
এর
চাইতে
Core Series
এর
স্পিড
বেশি।
core series
এর
প্রসেসর
গুলোর
মধ্যে
, Core 2 Quad> Core 2 Duo> Dual Core.
আবার
core i series
এর
প্রসেসর
গুলোর
মধ্যে
, Core i7 extreme> Core i7> Core i5> Core i3
।
৩
.
প্রসেসরে
কয়টি
কোর
(core)
এবং
কয়টি
থ্রেড
(thread)
রয়েছে
,
তা
খ
ে
য়াল
করতে
হবে।
কোর
এবং
থ্রেড
এর
সংখ্যা
বেশি
হলে
স্পিড
বাড়বে।
এখন
পর্যন্ত
সবোর্চ্চ
ছয়টি
কোরের
প্রসেসর
আবিস্কৃত
হয়েছে।
৪
. FSB (Front Serial Bus)
এর
পরিমাণ
লক্ষ্য
করতে
হবে।
FSB
বেশি
হলে
স্পিড
বেশি
হবে।
যদিও
নতুন
প্রসেসর
গুলোতে
FSB
ব্যবহার
করা
হয়
না।
এর
পরিবর্তে
QPI
ব্যবহৃত
হয়।
৫
. Cache Memory (
ক্যাশ
মেমরি
)
কত
,
তা
লক্ষ্য
করতে
হবে।
ক্যাশ
মেমরির
মধ্যে
প্রকারভেদ
রয়েছে।
সর্বাধুনিক
প্রযুক্তির
ক্যাশ
মেমরি
হল
L3 Cache.
৬
. Hyper Threading Technology
রয়েছে
কিনা
,
লক্ষ্য
রাখবেন।
এ
প্রযুক্তি
Multitasking
এর
ক্ষেত্র
ে
কার্যকরী
ভুমিকা
রাখে।
৭
. Intel Processor
এর
ক্ষেত্রে
, Turbo Boost Technology
রয়েছে
কিনা
,
তা
লক্ষ্য
রাখবেন।
এই
প্রযুক্তি
প্রয়োজনের
সময়
প্রসেসরের
ক্ষমতা
বৃদ্ধি
করে।
৮
. GPU (Graphics Processing Unit)
রয়েছে
কিনা
,
দেখবেন।
প্রসেসরে
GPU
থাকলে
এবং
ভালো
মাদারবোর্ড
ব্যবহার
করলে
External Graphics Card
দরকার
হয়না।
(
যদি
না
আপনি
কম্পিউটারে
খুবই
উন্নত
মানের
গেম
খেলেন
অথবা
গ্রাফিক্স
ডিজাইনিং
বা
HD
ভিডিও
এডিটিং
ইত্যাদি
কাজ
না
করেন।
)
[
শেষ
তিনটি
অপশন
বিশিষ্ট
প্রসেসরের
দাম
সাধারণত
বেশি
হয়।
সাধারণ
কাজের
জন্য
এই
সকল
অপশন
ে
র
প্রয়োজন
নেই।
]
Mainboard or Motherboard (
মেইনবোর্ড
বা
মাদারবোর্ড
):
এই
বোর্ডটিতেই
কম্পিউটারের
সকল
যন্ত্রাংশ
যুক্ত
থাকে।
মেইনবোর্ড
এর
জন্য
ভালো
ব্র্যান্ডগুলো
হল
: Gigabyte, Intel, Foxcon, Asus
ইত্যাদি।
মেইনবোর্ড
অবশ্যই
প্রসেসর
সাপোর্টেড
হতে
হবে।
মেইনবোর্ড
এর
পোর্ট
দুই
ধরনের
হয়
, IDE
এবং
S-ATA
।
তবে
বর্তমানে
S-ATA
পোর্টের
মেইনবোর্ডই
দেখা
যায়।
প্রায়
সব
S-ATA
পোর্টের
মেইনবোর্ডে
অন্তত
একটি
IDE
পোর্ট
থাকে।
প্রয়োজনে
IDE to S-ATA converter
ব্যবহারের
মাধ্যমে
S-ATA
পোর্টের
মেইনবোর্ডে
IDE device
ব্যবহার
করা
যায়।
ম
ে
ইনবোর্ড
কেনার
সময়
যে
যে
বিষয়
লক্ষ্য
রাখবেন
,
তা
হল
:
১
.
মেইনবোর্ড
যেনো
প্রসেসর
সমর্থিত
হয়।
২
. RAM
এর
ধরন।
মেইনবোর্ডে
RAM
এর
স্লট
যেরকম
হবে
,
সেই
ধরনেরই
RAM
কিনতে
হবে।
সর্বাধুনিক
RAM
টাইপ
হল
DDR3
।
৩
.
USB
Port
এর
version
কত।
সর্বাধুনিক
হল
USB 3.0
।
[USB 3.0
পোর্ট
বিশিষ্ট
মেইনবোর্ড
এর
দাম
কিছুটা
বেশি
]
৪
.
বর্তমানে
সব
মেইনবোর্ডেই
LAN Card (Local Area Network Card)
থাকে।
তাছাড়া
, HD audio
এবং
HD Video
ও
লক্ষ্য
করা
যায়।
Integrated Graphics
এর
মান
বেশি
হলে
ভালো
হয়।
Monitor (
মনিটর
):
এটাই
কম্পিউটারের
প্রধান
আউটপুট।
মনিটরের
জন্য
ভালো
ব্র্যান্ড
গুলো
হচ্ছে
: Samsung, Philips, LG, Asus, HP, Fujitsu
ইত্যাদি।
মনিটর
কেনার
সময়
নিচের
বিষয়গুলো
লক্ষ্য
রাখবেন
:
LCD (Liquid Cristal Display) /LED (Light Emitting Diode) Monitor
এর
ক্ষেত্রে
:
১
.
আপনার
প্রয়োজন
অনুসারে
স্ক্রিন
সাইজ
স
ি
লেক্ট
করবেন।
বর্তমানে
অনেক
মনিটরেই
Built-in TV Tuner
থাকে।
একই
সাথে
কম্পিউটারের
মনিটর
এবং
টিভির
কাজ
করবে
এগুলো।
TV Tuner
না
থাকলে
প্রয়োজন
হলে
আপনি
পৃথকভাবে
TV Tuner
কিনতে
পারবেন।
২
. LCD
মনিটর
গুলো
স্কয়ার
এবং
ওয়াইড
স্ক্রিন
এই
দুই
ধরনের
হয়।
আপনার
কজের
প
্
রয়োজন
অনুসারে
আপনি
তা
select
করবেন।
৩
. LCD
এবং
LED
মনিটর
এর
পার্থক্য
হল
: LED
মনিটর
হল
উন্নত
প্রকারের
LCD
মনিটর।
তুলনামূলক
ভাবে
LED
মনিটরে
ভালো
ছবি
দেখা
যায়।
তাছাড়া
, LED
মনিটরে
দেখতেও
সাচ্ছন্দ্য
বোধ
হয়।
৪
.
কন্ট্রাস্ট
রেশিও
(Contrast Ratio)
লক্ষ্য
করবেন
।
এটি
যত
বেশি
হবে
,
ছবির
মান
তত
ভালো
হবে
,
অর্থা
ৎ
ছবি
শার্প
আসবে।
৫
. Response Time
কম
হলে
ভালো
হয়।
RAM- Random Access Memory (
র
্যাম
):
RAM
ও
কম্পিউটারের
স্পিড
বৃদ্ধিতে
সাহায্য
করে।
RAM
এর
জন্য
ভালো
ব্র্যান্ড
হচ্ছে
: Transcend, Twinmos
ইত্যাদি।
RAM
কেনার
সময়
এগুলো
খেয়াল
রাখবেন
:
১
. RAM
এর
পরিমাণ
বৃদ্ধি
পেলে
কম্পিউটারের
স্পিড
বাড়বে।
অর্থা
ৎ, 1 GB RAM
এর
চেয়ে
2 GB RAM
এর
স্পিড
বেশি
হবে।
২
. RAM
এর
বাস
ফ্রিকোয়েন্সি
বেশি
হলে
RAM
এর
ক্ষমতা
বাড়বে।
৩
. RAM
এর
ধরন
উন্নত
হলে
তা
কম্পিউটারের
গতি
আরও
বৃদ্ধি
করবে।
যেমন
, DDR3 RAM
সমপরিমাণের
DDR2 RAM
এর
চেয়ে
শক্তিশালী।
তবে
মেইনবোর্ডে
RAM
এর
স্লট
যেমন
হবে
,
সেই
ধরনেরই
RAM
কিনতে
হবে।
Hard Disk Drive (HDD) (
হার্ডডিস্ক
):
কম্পিউটারের
তথ্য
এতে
জমা
থাকে।
এটি
কম্পিউটারের
Virtual RAM
হিসেবেও
কাজ
করে।
এর
ভালো
ব্র্যান্ড
হচ্ছে
, Samsung, Transcend
ইত্যাদি।
এটি
কেনার
সময়
নিচের
বিষয়গুলো
লক্ষ্য
করবেন
:
১
.
সাধারণভাবেই
,
হার্ডডিস্ক
এর
স্টোরেজ
ক্ষমতা
বেশি
হলে
বেশি
তথ্য
জমা
রাখতে
পারবেন।
বাজারে
১৬০
GB
থেকে
শুরু
করে
৩
TB
হার্ডডিস্ক
পাওয়া
যায়।
২
.
হার্ডডিস্ক
এর
RPM (Revolutions Per Minute)
বেশি
হল
ে
এর
ডাটা
ট্রান্সফার
রেট
বেশি
হবে।
৩
.
মেইনবোর্ডের
পোর্ট
S-ATA
হলে
হার্ডডিস্কও
S-ATA
ই
কিনতে
হবে।
৪
.
এক্সটার্নাল
হার্ডডিস্ক
এর
ক্ষেত্রে
,
আপনার
মেইনবোর্ড
এ
USB 3.0
থাকলে
USB 3.0
হার্ডডিস্ক
কেনাই
ভালো।
কেননা
,
কয়েক
বছরের
মধ্যেই
USB 2.0
উধাও
হয়ে
USB 3.0
এর
জায়গা
নিবে।
লক্ষণীয়
:
এক্সটার্নাল
হার্ডডিস্ক
স্হায়ী
HDD
এর
ন্যায়
ব্যবহার
করা
যায়
না
,
তবে
ইন্টার্নাল
HDD,
এক্সটার্নাল
HDD
এর
ন্যায়
ব্যবহার
করা
যায়।
Casing (
কেসিং
):
কেসিং
হল
Mainboard, HDD, ODD
সাজিয়ে
রাখার
জন্য
বক্স।
কেসিং
এর
জন্য
ব্র্যান্ড
অতটা
গুরুত্বপূর্ণ
নয়।
তবে
Mercury
এবং
Gigabyte
এর
কেসিং
গুলো
ভালো
হয়।
কেসিং
কেনার
সময়
নিচের
বিষয়টি
লক্ষ্য
করবেন
:
১
.
কেসিং
এর
দাম
vary
করে
PSU (Power Supply Unit)
এর
জন্য।
PSU
যদি
বেশি
watt
এর
হয়
,
তবে
PSU
এর
দাম
বেড়ে
যায়।
ফলে
কেসিং
এর
দাম
বেড়ে
যায়।
আপনার
কাজের
ধরন
অনুযায়ী
PSU select
করবেন।
যেমন
,
ভালো
এবং
বেশি
পাওয়ারের
এক্সটার্নাল
গ্রাফিক্স
কার্ড
,
বড়
স্ক্রিনের
মনিটর
ব্যবহার
করলে
বেশি
পাওয়ার
এর
পাওয়ার
সাপ্লাই
লাগবে।
Optical Disk Drive (ODD) (
অপটিক্যাল
ডিস্ক
ড্রাইভ
):
ODD
হল
সিডি
/
ডিভিডি
প্লেয়ার
/
রাইটার।
ODD
এর
জন্য
ভালো
ব্র্যান্ড
হল
: Samsung, Asus, Lite-On
ইত্যাদি।
লক্ষ্য
করুন
:
১
.
বর্তমানে
সিডি
প্লেয়ার
এবং
ডিভিডি
প্লেয়ার
এর
মূল্যে
পার্থক্য
খুবই
কম।
CD player, DVD play
করতে
পারেনা
,
কিন্তু
DVD player, CD play
করতে
পারে।
২
.
আপনি
চাইলে
কয়েকশ
টাকা
বেশি
দিয়ে
Combo Drive
অথবা
DVD writer
কিনতে
পারেন।
Combo drive
হল
সেইসব
ODD
যেগুলো
CD Play, DVD play
এবং
CD write
করতে
পারে।
আর
DVD writer
দিয়ে
আপনি
CD play, DVD play, CD write, DVD write
সবই
করতে
পারবেন।
৩
.
মেইনবোর্ড
এর
পোর্ট
অনুসারে
ODD
কিনতে
হবে।
(
অন্যথায়
converter
ব্যবহার
করতে
হবে
)
৪
. ODD
এর
speed
বেশি
হলে
সিডি
/
ডিভিডি
থেকে
দ্রুত
ডাটা
রিড
হবে
এবং
দ্রুত
ডাটা
রাইট
হবে।
Graphics Card (
গ্রাফিক্স
কার্ড
)
বা
AGP Card(Accelerated Graphics Port Card):
ভালো
গেম
খেলার
জন্য
বা
গ্রাফিক্স
ডিজাইনিং
এর
কাজের
জন্য
ভালো
গ্রাফিক্স
কার্ড
অত্যন্ত
প্রয়োজন।
গ্রাফিক্স
কার্ডের
মধ্যে
ভালো
ব্র্যান্ড
হল
: Asus, Gigabyte, Sapphire
ইত্যাদি।
এটি
কেনার
জন্য
নিচের
বিষয়গুলো
খেয়াল
করবেন।
১
. V-RAM
বেশি
হলে
ভালো
গ্রাফিক্স
পাবেন।
২
.
সাধারণ
র
্যাম
এর
মতই
V-RAM
এর
টাইপ
উন্নত
হলে
ভালো
ফলাফল
পাওয়া
যাবে।
৩
.
এছাড়াও
, Clock rate, Memory Bus
ইত্যাদি
বিভিন্ন
জিনিসের
জন্যও
গ্রাফিক্স
কার্ডের
ক্ষমতার
পরিবর্তন
হয়।
৪
.
আপনি
যদি
কোন
নির্দিষ্ট
গেম
এর
প্রতি
আকৃষ্ট
হন
অথবা
নির্দিষ্ট
কোন
সফটওয়্যার
দিয়ে
কাজ
করেন
,
তবে
সেই
সফটওয়্যারের
requirement
অনুসারে
নির্দিষ্ট
চিপসেটের
গ্রফিক্স
কার্ড
কিনবেন।
Key Board (
কী
-
বোর্ড
):
কী
-
বোর্ড
কম্পিউটারের
সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ
দুইটা
ইনপুট
ডিভাইস
এর
মধ্যে
এটি
একটি।
কী
-
বোর্ড
এর
জন্য
ভালো
ব্র্যান্ড
হল
: A4Tech, Deluxe, Mercury
ইত্যাদি।
এটি
কেনার
সময়
লক্ষ্য
করবেন
বাংলা
অক্ষর
রয়েছে
কিনা।
(Unijoy
বা
Bijoy
লে
আউট
-
এ
লেখার
জন্য
অপরিহার্য
)
।
Mouse
বা
মাউস
:
অপর
গুরুত্বপূর্ণ
ইনপুট
ডিভাইস
হল
এটা।
এর
ভালো
ব্র্যান্ড
হল
: A4Tech, Mercury
ইত্যাদি।
১
.
কত
DPI (Dots Per Inch)
লক্ষ্য
করবেন।
DPI
বেশি
হলে
সূক্ষ্ণ
ভাবে
মাউস
দিয়ে
কাজ
করতে
পারবেন।
২
.
ধরতে
সুবিধা
হয়
,
এমন
মাউস
কিনবেন।
UPS (Uninterpretable Power Supply)
ইউপিএস
:
বাংলাদেশে
ডেস্কটপ
কম্পিউটারের
জন্য
UPS
যে
অপরিহার্য
তা
বলার
বাইরে।
UPS
কেনার
সময়
এগুলো
লক্ষ্য
করবেন
:
১
.
দুই
ধরনের
UPS
পাওয়া
যায়।
Online UPS
এবং
Offline UPS
।
এদের
মধ্যে
পার্থক্য
হল
,
বিদ্যু
ৎ
চল
ে
গেলে
Online UPS on
হতে
কোন
সময়
নেয়
না
,
কিন্তু
Offline UPS
সামান্য
সময়
নেয়।
সম্ভবনা
কম
হলেও
এই
সামান্য
সময়ের
মধ্যে
কম্পিউটারের
পাওয়ার
চলে
গিয়ে
রি
-
স্টার্ট
হতে
পারে।
২
.
আপনার
চাহিদা
অনুযায়ী
UPS
এর
পাওয়ার
select
করবেন।
মনিটরের
স্ক্রিন
বড়
হলে
,
বেশি
পাওয়ারের
গ্রাফিক্স
কার্ড
ব্যবহার
করলে
,
উন্নত
প্রসেসর
হলে
বেশি
পাওয়ারের
UPS
প্রয়োজন।
দোকানে
আপনার
কম্পিউটারের
কনফিগারেশন
বললে
তারা
সঠিক
UPS
দিতে
পারবে।
৩
.
সাধারণত
একটি
UPS
এর
Back-up time
২০
-
২৫
মিনিট।
এর
চেয়ে
বেশি
Back-up time
এর
UPS
কিনতে
হলে
মূল্য
বেশ
ি
হবে।
TV- Tuner/ TV card:
কম্পিউটারের
মনিটরকে
একই
সাথে
টিভি
দেখার
কাজে
ব্যবহার
করতে
প্রয়োজন।
LCD/LED
টিভির
মূল্য
বেশি
বলে
অনেকেই
LCD monitor
এবং
TV card
কিনে
টিভি
দেখার
পদ্ধতির
দিকে
ঝুঁকছেন।
তবে
টিভি
দেখাই
যদি
হয়
আপনার
উদ্দেশ্য
,
তবে
LCD/ LED TV monitor
ই
কিনুন।
এতে
ফলাফল
ভালো
পাবেন।
TV card
এর
সুবিধা
হল
,
এর
মাধ্যমে
আপনি
শুধু
টিভিই
দেখতে
পাবেন
না
,
অনুষ্ঠানও
রেকর্ড
করে
আপনার
হার্ডডিস্ক
এ
জমা
করে
রাখতে
পারবেন।
TV tuner
অবশ্যই
মনিটরের
রেজ্যুলেশন
এর
সাথে
সামঞ্জস্য
পূর্ণ
হতে
হবে।
শপ
এ
আপনার
মনিটরের
রেজ্যুলেশন
বা
মডেল
বললেই
তারা
সঠিক
টিভি
কার্ড
বেছে
দিতে
পারবেন।
TV card
এর
জন্য
ভালো
ব্র্যান্ড
হল
: Avermedia, Real view, Gadmei
ইত্যাদি।
Speaker
বা
স্পিকার
:
কম্পিউটারের
আরেকটি
আউটপুট
ডিভাইস।
গানের
প্রতি
আপনার
আসক্তি
অনুযায়ী
এটি
কিনবেন।
২
:
১
এর
স্পিকার
হল
মোট
তিনটি
স্পিকারের
সমষ্টি
,
যার
মধ্যে
একটি
বড়
এবং
অন্য
দুইটি
ছোট।
বড়টি
হল
উফার
(woofer)
এবং
ছোটটি
হল
সাব
উফার
(sub-woofer)
।
উফারটি
ব্যাস
সাউন্ড
এবং
সাব
উফারটি
ট্রেবল
প্রদান
করে।
গানে
আপনার
ভালো
আসক্তি
থাকলে
এক্সটার্নাল
সাউন্ড
কার্ড
কিনতে
পারেন।
তবে
বর্তমান
প্রায়
সব
মেইনবোর্ড
এই
৫
:
১
সাউন্ড
কার্ড
বিল্ট
-
ইন
থাকে।
ফলে
আপনি
৫
:
১
স্পিকার
ব্যবহার
করতে
পারবেন।
তবে
আরও
উন্নত
সাউন্ডের
জন্য
৭
:
২
স্পিকারও
ব্যবহার
করতে
পারেন
(
এর
জন্য
৭
:
২
সাউন্ড
কার্ড
লাগবে
)
।
স্পিকারের
জন্য
ভালো
ব্র্যান্ড
হল
Creative, Microlab, Logitech
ইত্যাদি
।
SHIFAT COMPUTER SUPPORT
Home
Subscribe to:
Posts (Atom)